শনিবার (২৫ মে) দুপুরে উপজেলার রানীনগর ইউনিয়নের দক্ষিণ রাণীনগর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন- দক্ষিণ রাণীনগর এলাকার এস এম আবুল হোসেনের ছেলে রানীনগর ইউনিয়ন যুবলীগের সহ-সভাপতি এস এম আব্দুল্লাহ আল মামুন (৪০), মৃত আব্দুল গফুর খানের তিন ছেলে সিরাজুল ইসলাম (৫০), ফিরোজ খান (৫২) ও জালাল খান (৪৫)।
স্থানীয়, পুলিশ ও আহতদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আহতরা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল ওহাবের নির্বাচন করেছেন এবং একই এলাকার অভিযুক্ত খালেক শেখ, নান্নু শেখ, ফারুক, হৃদয়রা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীনুজ্জামান শাহীনের নির্বাচন করেছেন। নির্বাচনের শুরু থেকেই তাদের এ নিয়ে বিরোধ ছিল, সেই বিরোধের জের ধরে শনিবার দুপুরে অতর্কিত ভাবে তাদের ওপর হামলা করে। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে গুরুতর ৪ জনকে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এবিষয়ে পাবনার সহকারী পুলিশ সুপার (সুজানগর সার্কেল) রবিউল ইসলাম বলেন, আমরা ঘটনা শুনেছি। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। অভিযোগ পেলে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে। বিষয়টি নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা কিনা তদন্তের পর বলা যাবে।
এব্যাপারে পরাজিত চেয়ারম্যান প্রার্থী শাহীনুজ্জামান শাহীন বলেন, আমি এই বিষয়ে কিছুই জানি না। আপনার কাছে থেকেই প্রথম শুনলাম। এব্যাপারে আমার জানাও আগ্রহ নেই।