কিশোর কন্ঠ ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে পরীক্ষার গ্রহণের পরিবেশ, পদ্ধতি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেন জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের প্রশিক্ষণ বিষয়ক সমন্বয়ক সাইফুজ্জামান খান। তিনি ফাউন্ডেশনের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, এ পরীক্ষার ফলে শিক্ষার্থীর মধ্যে প্রতিযোগিতামূলক স্বভাব বৃদ্ধি পাবে, পাঠ্য বইয়ের পাশাপাশি অন্যান্যবিষয়ে জ্ঞানচর্চায় উদ্বুদ্ধ হবে। এ ধরনের উদ্যোগে অভিভাবকদের সার্বিক সহযোগিতা করা প্রয়োজন বলে মনে করি।
কিশোর কন্ঠ মেধা পরীক্ষার পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মু. মুবাশ্বিরুল হক জানান, শিক্ষার্থীদের পাঠ্য বইয়ের পাশাপাশি মেধা বিকাশে আমরা বিভিন্ন ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকি। বিভিন্ন পদক্ষেপের মধ্যে অন্যতম হলো মেধা পরীক্ষা। এ পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা জ্ঞান অন্বেষণে প্রতিযোগিতামূলক স্পৃহা বৃদ্ধি পাবে, পাঠভ্যাস গড়ে উঠবে, সমাজে কিশোর অপরাধ হ্রাস পাবে, শিক্ষার্থীরা মোবাইল আসক্তি থেকে দূরে থাকবে। শিক্ষার্থীর সুষ্ঠু মেধা বিকাশে আমরা আগামীতে অধিকতর গ্রহণীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করব।
এ পরীক্ষা সমাজের শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক, আইনজীবী,চিকিৎসক এবং ইলেকট্রনিক্স ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকগণ পরিদর্শন করেন।